School Logo প. মা. বি.
পূঁজার ছুটি আগামী ০৭/ ১০/ ২০২৫ মঙ্গলবার শেষ হবে এবং ০৮/১০/২০২৫ বুধবার থেকে তাদের শ্রেণী পাঠদান কার্যক্রম চালু হবে। ||| এতদ্বারা পলাশবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সকল ছাত্র-ছাত্রীদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, তাদের পূঁজার ছুটি আগামী ০৭/ ১০/ ২০২৫ মঙ্গলবার শেষ হবে এবং ০৮/১০/২০২৫ বুধবার থেকে তাদের শ্রেণী পাঠদান কার্যক্রম চালু হবে। অতএব, ০৮/১০/২০২৫ বুধবার থেকে তাদেরকে যথা নিয়মে বিদ্যালয়ে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া গেল। প্রধান শিক্ষক জনাব ফরিদ আহমেদ পলাশবাড়িয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়।
Palashbaria High School Building 1

আমাদের আধুনিক বিদ্যালয় ভবন

পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের মনোরম পরিবেশ

Palashbaria High School School Assembly

দৈনিক সমাবেশ ও নৈতিক শিক্ষা

শৃঙ্খলা ও মূল্যবোধের পরিচায়ক আমাদের শিক্ষার্থীরা

Palashbaria High School Classroom Activity

শ্রেণীকক্ষের দৃশ্য

গুণগত মানসম্পন্ন পাঠদানের নিশ্চয়তা

Palashbaria High School School Gate

শিক্ষা প্রাঙ্গণে স্বাগতম

জ্ঞানার্জনের পথে আমাদের যাত্রা শুরু

কেন আমাদের নির্বাচন করবেন?

শ্রেষ্ঠত্বের ঐতিহ্য

২০১৬ সাল থেকে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে মাগুরা জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত। আমরা মানসম্মত শিক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

সফলতার ধারাবাহিকতা

টানা পাঁচ বছর পাবলিক পরীক্ষায় পাশের হারে উপজেলায় শীর্ষস্থানে। আমাদের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সম্মিলিত প্রচেষ্টা এর মূল কারণ।

আধুনিক শিক্ষা শাখা

ভোকেশনাল, ব্যবসা, কৃষি এবং কম্পিউটার শাখা সহ বহুমুখী শিক্ষার সুযোগ, যা শিক্ষার্থীদের ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করে।

শিক্ষক ও নেতৃত্ব

একাধিকবার শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান ও শিক্ষক হিসেবে পুরস্কৃত নেতৃত্ব দ্বারা পরিচালিত, যেখানে প্রতিটি শিক্ষকই প্রতিভাবান।

জরুরী তথ্য ও লিঙ্ক

নোটিশ বোর্ড

  • পূঁজার ছুটি আগামী ০৭/ ১০/ ২০২৫ মঙ্গলবার শেষ হবে এবং ০৮/১০/২০২৫ বুধবার থেকে তাদের শ্রেণী পাঠদান কার্যক্রম চালু হবে।
  • পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণীর প্রি টেস্ট পরীক্ষা শুরু হয়েছে
আরো দেখুন

আমাদের সম্পর্কে

মহম্মদপুর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চল পলাশবাড়ীয়া। এই পলাশ বাড়িয়া ইউনিয়নেই পাকিস্তান আমলের মিনিস্টার এম এ খালেক এবং মাগুরা-২ আসনে পরপর পাঁচবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা এ্যাড. আছাদুজ্জামানসহ অনেক খ্যাতিমান মানুষের জন্ম। তেমনি একজন খ্যাতিমান ব্যক্তি বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাইয়ুম মিয়া।তিনি জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে ১৯৬৬ সালে সালে পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত করেন।সরেজমিনে বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ে রয়েছে প্রায় ৭শ শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এবং লেখাপড়ার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে ভোকেশনাল শাখা, ব্যবসা শাখা, কৃষি বিষয়ক শিক্ষা ও কম্পিউটার শাখা খোলা হয়েছে। এছাড়াও রয়েছে- বঙ্গবন্ধু কর্ণার, সততা স্টোর, শহিদ মিনার, স্কাউট ও গার্লস গাইড। এর সবই সম্ভব হয়েছে প্রধান শিক্ষক ফরিদ আহম্মদ এর কারণে। জানা যায়- স্কুলটিতে সকল ধরণের জাতীয় দিবস পালনসহ জাতীয় প্রোগ্রামে অংশগ্রহন করে থাকে বিদ্যালয়টি। প্রতিষ্ঠান সুত্রে জানা যায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাইয়ুম মিয়া এলাকার সাধারণ মানুষের কথা ভেবে এবং এলাকায় শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্য নিয়ে পলাশবাড়ীয়া বাজারের পাশে ১৯৬৬ সালে গড়ে তোলেন একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। যার নাম দেয়া হয় পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়। এবং তিনিই প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক হিসেবে বিদ্যালয়ের হাল ধরেন। দীর্ঘদিন তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৬ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিদ্যালয়টি এলাকায় শিক্ষা ক্ষেত্রে গুরত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে আসছে। এই বিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থী দেশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এই প্রতিষ্ঠান হতে সৃষ্টি হয়েছে অনেক প্রতিযশা- চিকিৎসক, প্রকৌশলী, প্রশাসক, রাজনীতিবীদ, আইনজীবি, ব্যবসায়ী- যারা দেশ-বিদেশে স্ব-মহিমায় সমুজ্জ্বল ছিলেন এবং বর্তমানে আছেন। পরপর পাঁচ থেকে সাত বছর ধরে পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি সকল পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে পাশের শতকরা হারে উপজেলায় শীর্ষস্থানে রয়েছে। শিক্ষার মান উন্নয়নে শীর্ষস্থানে আশার মূলে রয়েছে বর্তমান প্রধান শিক্ষক মোঃ ফরিদ আহম্মদ। প্রধান শিক্ষক হিসেবে পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ফরিদ আহম্মদ যোগদান করেন ২০১২ সালে। এরপর থেকে স্কুলটির লেখাপড়ার মান উন্নয়ন শুরু হয়। ২০১৬ সালে স্কুলটি জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে মাগুরা জেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়। পরে মহম্মদপুর উপজেলা পর্যায়ে পরপর তিন বছর শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। প্রধান শিক্ষক ফরিদ আহম্মদ নিজেও একাধিকবার জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠান প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন এবং শিক্ষা ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখায় দেশের বিভিন্ন সংগঠন থেকে সম্মাননা স্মারক ও সনদপত্র পেয়েছেন। এরপর ২০১৯ সালে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন আরেক প্রতিভাবান শিক্ষককবি মোঃ শহিদুজ্জামান। কবি শহিদুজ্জামান শিক্ষা সপ্তাহ ২০২১ ও ২০২২শে শ্রেষ্ঠ শ্রেনি শিক্ষক নির্বাচিত হয়েছেন। প্রধান ও সহকারী প্রধান শিক্ষকসহ সকল শিক্ষকমন্ডলির প্রচেষ্টায় পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি শীর্ষস্থানে রয়েছে। প্রধান শিক্ষক মোঃ ফরিদ আহম্মদ জানান, সকল শিক্ষক, কর্মচারী ও এলাকার সর্বস্তরের মানুষের সহযোগিতায় পলাশবাড়ীয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি শীর্ষস্থানে রয়েছে। এই সাফল্য ধরে রাখা এবং গতিশীল রাখার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।